শুভ জন্মদিন হে-
★ভালোবাসার ফেরিওয়ালা★
--মুহাম্মদ সৈয়দুল হক
সকাল বেলার শান্তভোরে দিলাম যখন উঁকি
ওয়াল জুড়ে পোস্টের মেলা, কোনটা তবে দেখি?
রঙ বেরঙের শুভেচ্ছাতে উঠলো ফেবু মেতে
দিনটা আমার কেটে গেলো রঙ্গরোমান্স দেখে।
কেউবা লিখলো ‘শুভ জন্ম’, কেউবা অন্য কিছু
আলসে আমি রইলাম পড়ে তাঁদের পিছু পিছু।
দিন তো গেলো ক্লান্তি এলো এসব দেখে দেখে
ইচ্ছে হলো লিখি কিছু মসলাপাতি মেখে।
লোকে দিলো নানান কিছু, নাইতো কিছু আঁর
অবশেষে দিলাম তবে কাব্য উপহার-
হাজার গুণের গুণী সেঁ জন, কোনটা লিখি আগে
মুখতাছারে লিখতে আমার ভীষণ ইচ্ছা জাগে।
নেতার গুণে নেতা যে সেঁ, সেনাপ্রধান বটে
সুপ্ত মেধা-গুপ্ত রতন তাঁর পুরোটা ঘটে।
যোগ্য লিডার ছাত্রসেনার সবার প্রিয় ‘ভাই’
ভালোবাসার অতুল বাঁধন সবার প্রিয় তাই।
হার-হামেশা লেপ্টে থাকে মুখে তাবাস্সুম
সবার মাঝে বিশেষ দেখায়, আঁধার ঘরের মোম।
চলন-বলন শান্ত অতি, গতি প্রকট সবে
আমার কেন প্রিয় অতি, বলি দুয়েক তবে-
সেই ছোট্ট থেকে আগলে ছিলো মায়া মমতায়
এগিয়ে চলার হাতিখড়ি তাঁর কাছেতে পাই।
কাব্য লেখার ইচ্ছেগুলো মাথায় দিলো এঁকে
দিয়েছিলো সেইকালেতে দিলের মাঝে মেখে।
মাইক্রোফোনের সামনে যাওয়া
জোর গলাতে না-ত গাওয়া
জামেয়াতে আসা-যাওয়া
উদ্দীপনা-উৎসাহ সব
তাঁর কাছেতেই প্রথম পাওয়া।
জিয়াউল হক নামের হলেও সবার ‘জিয়া ভাই’
অফুরানি ভালোবাসা সবাইকে বিলায়।
ভালো থাকুক, সামনে চলুক মোদের ‘জিয়া ভাই’
প্রভূর কাছে দীর্ঘজীবী’র প্রার্থনা জানাই।
ওগো প্রিয়!
নাইতো আমার বিশেষ কিছু, নাইযে রত্ন-ধন
কি যে লিখি, কেমনে লিখি আপনার বিশেষণ।
কাব্যোপহার দিলাম অধম, বেলাশেষে রাতে
হার-হামেশা থাকি যেন দোআ’র সীমানাতে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন