শুভ জনমদিন হে আলোর দিশারি....!
‘আবুল কাশেম মুহাম্মদ ফজলুল হক’ কেবল একটি নাম নয়, একটি অনুপ্ররণা, একটি স্বপ্ন, প্রতুল মেধার এক সমন্বিত রূপের নাম। একজন দায়িত্ববানের জ্বলন্ত উদাহরণ। একজন দিশারির বাস্তব নমুনা...... সেই ফেরিওয়ালার জনমদিন আজ। অধমের কাছে কলাইন লিখে দেয়া ছাড়া সম্বলের কৌটা শূন্য। দিনান্তে তেতাল্লিশে পা দেয়া গুরুর প্রতি নগন্য শিষ্যের তেতাল্লিশ লাইন........
দিশারি
-মুহাম্মদ সৈয়দুল হক
‘হক মিয়া’ হক পথে
বাকি সব ঠক
হক বলে ‘হক সাব’
ফজলুল হক
বলো- হক হক হক
‘ঠক মিয়া’ মিডিয়ায়
করে চগ-ভগ
দ্যাখো দ্যাখো ক্ষেপমান
ফজলুল হক
করে- ধক ধক ধক
চোর সব টিভিপর
করে বক-বক
চোরেদের চঞ্চুতে
মেখে দিলো টক
জিবে- লক লক লক
মিলাদময় নিরাময়
শ্রবণিলো যেই
ছেড়ে দে’মা প্রাণে বাঁচি
ভাবখানা এই
কাঁদে- পেঁই পেঁই পেঁই
সুন্নিসব ফেইসবুকে
যখনি নিরাশ
চালু হলো সবে পেলো
ফেসবুুক ক্লাস
তালি- ঠাস ঠাস ঠাস
একহাতে রণভেরী
দ্বিতীয়তে ফুল
বখতেয়ার যুদ্ধেতেও
তরুণদের কূল
ছোড়ো- ফুল ফুল ফুল
মাঠ কাঁপে গরজেতে
মেপে চলে হাল
হয় যদি মিঠাচোর
ঢালে সেথা ঝাল
ওপ- কিয়া হাল-চাল
অমানিশা কেটে আসে
আলোক-মিছিল
তাঁর মুখে আশাবাণী
পায় যবে দিল
মনে- ঝিল-মিল-ঝিল
ওগো গুণময়ী-গুণবান-গুনোত্-কর্ষ!
তবগুণ গাইতে যে জাগে মনে হর্ষ
বেঁচে রও জনম-জন্মান্তর শত-সহস্র বর্ষ...
জানি, আপনার তুলনায় এ উপহার অতি ক্ষুদ্র, কিন্তু অধমের আছেই বা কি, দিবোই বা কি? যা দিলাম, ভালোবেসে দিলাম। এখন ভালোবেসে স্বাদরে নিলেই হলো..........
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন