যেদিন বড্ড অভিমান করে হাঁরিয়ে যাবো, সেদিন বুঝবে কিনা জানি না, তবে খুব করে খোঁজবে........... আকাশের নীলিমা কিংবা দিগন্তের আবছা আলোর ফাঁকে আমায় আবিষ্কার করতে চাইবে, তবু দেখা মিলবে না। কেন না আমি যতটা না বেহায়া, তারচে বহুগুণ অভিমানী। অভিমানের একটা ওজন আছে। হৃদয়ের বাটখারা একটা সময় পর্যন্ত অভিমানকে তার চৌ’রশির ভেতর আবদ্ধ রাখতে পারে। কিন্তু অভিমান যখন এতই ভারি হয়ে যায় যে, বাটখারার ঐ শক্ত পরিপক্ক দড়িগুলোও ঠাস ঠাস করে ছিড়ে যায়, তখন তার ভার সহ্য করার মত ক্ষমতা আর কার’ই বা থাকে? আমার মত প্রচণ্ড গতিবেগে ঝড়ে পড়া বহু উঁচু ঝর্ণার মধ্যখানে কোনমতে পাথর আর মাটির অল্পস্পর্শ্বে আঁকড়ে ধরা ক্ষুদ্র উদ্ভিদতূল্য লোকের? মোটেও না। অতএব অভিমানটাকে ভারি হতে দিও না, কেমন?
(হেটার্সরা বলবে এটা আমি কাউকে উৎসর্গ করে লিখেছি, অথচ কাল্পনিক এ চরিত্রের সাথে আমার কোন যোগসূত্র নাই.......)
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন