সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

৭২বাতিল ফেরকার দল মূখ বন্দ////

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত। জিন্দাবাদ ♥

৭৩টি দলিল একসাথে, আলেমগন সংগ্রহে রাখুন।

লিখেছেন- ঢাকা কাদেরিয়া তৈয়্যবীয়া মাদ্রাসার উপাধক্ষ্য আল্লামা আবুল কাসেম মোহাম্মদ ফজলুল হক।


১। নবীজীকে ভালবাসলে জান্নাত নিশ্চিতঃ 

 মিশকাত শরীফ ১৩, মিশকাত শরীফ ১৪ নং হযরত ইবরাজ (রাঃ), মিশকাত শরীফ ১২ ও মিশকাত শরীফ ৪২৬ পৃষ্ঠায় হযরত আনাস (রাঃ) (বুখারী ও মুসলিম), মিশকাত শরীফ ৩০পৃষ্ঠায়হযরত আনাস (রাঃ) (তিরমিযী), মিশকাত শরীফ ৪২৪ পৃষ্ঠায় হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আউফ (রাঃ) (বায়হাকী), মিশকাত শরীফ ৪২৫, মিশকাত শরীফ ৫৪১ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (বুখারী ও শরহে সুন্নাহ), হযরত সালমান ফারসী (রাঃ) (বুখারীশরীফ ২য়খন্ড ৭২৭ পৃঃ), হযরত আনাস (রাঃ) (বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ১০৫৯ পৃঃ)।মুসলিমশরীফ ২য় খন্ড,৩৩১পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) মুসলিমশরীফ ১ম খন্ড ২১৯পৃঃ মিশকাত শরীফ- ৪২৬পৃঃ বুখারী শরীফ-২য় খন্ড ৯১১পৃঃ বুখারী শরীফ ১ম খন্ড ৫২১ পৃঃ, বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৭২৭ পৃঃ হযরত সালমান ফারসী (রাঃ), বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ১০০২ পৃঃ হযরত ওমর (রাঃ), বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ১০৫৯ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ), বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৮৮৭ পৃঃ হযরত আবুহুরাইরা(রাঃ), মিশকাত শরীফ ১৭৫ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) ঃআবু দাউদ শরীফের ৩৩৯ পৃষ্ঠায় যায়েদ ইবনে সাবিত (রা) (তিরমিযী শরীফ ২য় খন্ড ১৯২পৃঃও (তিরমিযী শরীফ২য় খন্ড ৬১পৃঃ) ৪ পারা ৩ নং সুরা আল ইমরান ২৫নংআয়াত ।


২। আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রাসূল (দঃ) কে ভালবাসা ঃ

 মেশকাত শরীফের ১২ নং পৃষ্ঠায় হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (বুখারী ও মুসলিম), ও হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) (মুসলিম শরীফ), মিশকাত শরীফ ৬৫পৃষ্ঠায় হযরত সাইদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রাঃ) (মুসলিম শরীফ), মিশকাত শরীফ ৪২৪ পৃষ্ঠায় হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আবু ফুয়াদ (রাঃ) (বায়হাকি শরীফ), হযরত আনাস (রাঃ) (আবু দাউদশরীফ), মিশকাতশরীফ ৪২৬ পৃষ্ঠায় হযরত মুয়াজ বিন জাবাল (রাঃ) (তিরমিযী শরীফ) ও হযরত ওমর (রাঃ) হযরত আনাস (রাঃ) (আবু দাউদ ও শরহে সুন্নাহ), ৪২৭ পৃষ্ঠায় হযরত আবু ওমামাহ ও আবু হুরায়রা (রাঃ) (বুখারী শরীফ), ৯৮১ পৃষ্ঠায় হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে হিশাম (রাঃ) (বুখারী শরীফ ২য় খন্ড), হযরত আনাস (রাঃ) (বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ১০০২ পৃঃ)


৩। নবী করিম (দঃ) হলেন নূরের তৈরি ঃ

 মিশকাত শরীফ ২৪ পৃঃ ১০ নং হাশিয়ায় উবাই ইবনে জাবের (রাঃ) (মুসনাদ), ৭১পৃঃ হযরত আবু আমামাহ (রাঃ) (ইবনে হিক্কান), মিশকাত শরীফ ৫১০ পৃঃ হযরত যুরাতা ইবনে আউফ (রাঃ) (আহমদ ও তিরমীযি) মিশকাত শরীফ ৫১১ পৃঃ ৬ নং হাশিয়ায় হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (বুখারী শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫১৩ পৃঃ হযরত ইবরাজ (রাঃ) (শরহে সুন্ন্াহ), ৫১৮ পৃঃ হযরত আব্বাস (রাঃ) (দারেমী), ২২৭ পৃঃ ইবনে আব্বাস (রাঃ) (হাজরে আসওয়াদ পাথর), ইবনে ওমর (রাঃ) (তিরমীযি), মাওয়াহিবে লাদুনিয়া ১ম খন্ড ৯ম পৃঃ, তাফসিরে রম্নহুর বায়ান ৩য় খন্ড ৫৪৩পৃ; সিরাতে হালবিয়া ১ম খন্ড ৪৯পৃ; সিরাতে হালবিয়া ১ম খন্ড ৩০ ও ২১০ পৃ; হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ), তাফসীরে মাদারিক ১ম খন্ড ৪১৭ পৃ:, তাফসীরে খাজেন ১ম খন্ড ৪১৭, ২য় খন্ড ২৮ পৃ:, ৩য় খন্ড ৩৩২ পৃ:, তাফসীরে এলাহিয়্যা ১ম খন্ড ২০৭ পৃ:, তবকাতুল কুবরা ২য় খন্ড ৬২ পৃ:, নুজহাতুল মাজালিস-২য় খন্ড ৯৬-৯৭ ইবনে আব্বাস রা:, মা’রিফুল কুরআন ৫৪ পৃ: ও ৩০২ পৃ: ও ৯৪৫ পৃ:, তাফসীরে রম্নহুল মায়ানী ১ম খন্ড ২১৭ পৃ: ও ২য় খন্ড ৬ষ্ট পারা ৯৭ পৃ:, তাফসীরে রম্নহুল বয়ান সূরা মায়িদার ১৫ নং আয়াতের ব্যাখ্যা ও ৩য় খন্ড ৫৪৩ পৃ:, বায়হাকী শরীফ ১ম খন্ড ৮০ পৃ:, শিফা শরীফ ১ম খন্ড ১০ পৃ:- ইবনে যুবাইরও ২য় খন্ড ৩২ পৃ: ও ৩য় খন্ড ৪৩ পৃ:, বেদায়া ও নেহায়া ২য় খন্ড ২৪১ পৃ:, জুরকানী শরীফ ১ম খন্ড ৪৯ পৃ: ৪র্থ খন্ড ২২০ পৃ:, শুকরম্নননি’মাতি বিযিকরির রহমাতির রহমাহ্ -লেখক আশ্রাফ আলী থানবী -৩৯ পৃ:, আনওয়ারে মুহাম্মদিয়া ১৩ পৃ:, মাদারিজুন্নবুয়্যত ১ম খন্ড৩০৯ পৃ:, ফতোয়ায়ে হাদিসিয়া ৫১ পৃ:, মাতালিউল মুসাররাত ২৫৩ পৃ:, ইবরিছ ২৭২ পৃ:, তাফসীওে কুরতুবী ৬ষ্ট পারা ১১৮ পৃষ্ঠা, তাফসীরে বায়জাবী ১ম খন্ড ৬৪ পৃ:, তাফসীরে মাজহারী ৩য় খন্ড ৬৮ পৃ:, শরহে সুন্নাহ ১০ম খন্ড ২০৭ পৃ:,।


৪। আমরা নবীজীর গোলাম ঃ

 মিশকাত শরীফ ৫৪৫ পৃঃ হযরত মুনকির (রাঃ) (শরহে সুন্নাহ) ও বায়হাকী শরীফ ৬ষ্ঠ খন্ড ৪৫ পৃঃ, মেরকাত শরহে মিশকাত ১১তম খন্ড ২৩০/৩১ পৃঃ।


৫। নবীজী সর্বপ্রথম ও সর্বশেষ নবী ঃ

 মিশকাত শরীফ ৫১১ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে ২টি হাদিস (বুখারী ও মুসলিম শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫১২ পৃঃ হযরত জাবের (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), মিশকাত শরীফ ৫১৩ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (তিরমীযি), মিশকাত শরীফ ৫১৪ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) (দারেমী শরীফ)।


৬। রাসূলে পাক (দঃ)-এর চোয়াতে জীবন ঃ 

মিশকাত শরীফ ৫৩১ পৃঃ হযরত বারা (রাঃ) ও আবু রাফের হত্যা (বুখারী শরীফ), ৫৩৩ পৃঃ হযরত ইয়াজিদু বিন ওবায়দা (রাঃ) ঘাড় পাড়া গরু ছিল (বুখারী শরীফ), ৫৩৬ পৃঃ হযরত জাবের (রাঃ) খেজুর গাছ শুকনো পাকা (বুখারী শরীফ)।


৭। আসমানে ও জমীনের ধন সম্পত্তি নবীজীকে আল্লাহ তায়ালা দান করেছেন ঃ

 মিশকাত শরীফ ৩৭৫, মিশকাত শরীফ ৫১২, মিশকাত শরীফ ৫৩৫ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), মিশকাত শরীফ ৫৩২ পৃঃ হযরত জাবের (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), মিশকাত শরীফ ৫৪৬, মিশকাত শরীফ ৫৪৭ পৃঃ হযরত ওকবাহ ইবনে আমির (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি)।


৮। বিশ্ব মানবতার মহান শিক্ষক রাসূল (দঃ) ঃ

 মিশকাত শরীফ ৩৬ পৃৃঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) (দারেমী শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫১৪ পৃঃ হযরত ইবনে আব্বাস ও জাবের (রাঃ) (শরহে সুন্নাহ), মিশকাত শরীফ ৫১২ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (মুসলিম শরীফ)।


৯। পূর্ববতর্ী সকল উম্মত ও নবীর সাক্ষী রাসূলে কারীমের উম্মত ঃ 

মিশকাত শরীফ ৪৮৫ পৃঃ হযরত আবু সাঈদ খুদুরী (রাঃ) (বুখারী শরীফ ১ম ৪৭০ ।


১০। নামাজে নবীজীকে সালাম দেওয়া ওয়াজিব ঃ

 মিশকাত শরীফ ১৮৪ পৃঃ ৭ নং হাশিয়া, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) (তিরমীযি), মিশকাত শরীফ ১৮৫ পৃঃ হযরত আবু সাঈদ মুয়াল্লাহ (রাঃ) (বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৬৪২ ও বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৬৬৯ পৃঃ) উবাই ইবনে কাবের নামাজ পরিপূর্ণ হওয়া সময় যে ঘটনা হয়েছে।


১১। নবী করীমের জীবন চরিত্র ঃ

 মিশকাত শরীফ ২৮৩ পৃঃ ইবনে আব্বাস (রাঃ) (বায়হাকী শরীফ) ও মিশকাত শরীফ ৫১৮-৫২১ পৃঃ।


১২। নবীজীকে না মানা বেয়াদবী ও কুফুরী ঃ

 মিশকাত শরীফ ২৭ পৃঃ হযরত জাবের (রাঃ) (বুখারী শরীফ), ইবনে আব্বাস (রাঃ) (বুখারী শরীফ), হযরত আনাস (রাঃ) ও হযরত জাবের (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), ৯৭ পৃঃ উবাই ইবনে মাসউদ (রাঃ) (মুসলিম শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫২২ পৃঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি) আবু লাহাবের বাড়ি দাওয়াত , মিশকাত শরীফ ৫৩৩ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) (বুখারী শরীফ)। ২ পারা ২ নং সুরা বাকারা ১০৪নংআয়াত ।২৬ পারা ৪৯ নং সুরা হুজরাত ২নংআয়াত ।


১৩। নবী করীম (দঃ)-এর শ্রেষ্ঠত্ব ঃ 

মিশকাত শরীফ ৫৪ পৃঃ হযরত হুজায়ফা (রাঃ) (মুসলিম শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫১১ পৃঃ হযরত ওয়াসেলা ইবনে আসকা (রাঃ) (তিরমীযি) বংশের কথা, মিশকাত শরীফ ৫১২ পৃঃ হযরত জাবের (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি)।


১৪। নবী করীম (দঃ) হাজির ও নাজির ঃ 

মিশকাত শরীফ ৩৯৪ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা ও কাতাদাহ (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), মিশকাত শরীফ ৪৬২ পৃঃ হযরত উসামা ইবনে যায়েদ (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), ৫১২ পৃঃ হযরত আতা ইবনে ইয়াছির ও ছাওবান (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), মিশকাত শরীফ ৫৩৩ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) মুতার যুদ্ধের ঘটনা (বুখারী শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫৪৮ পৃঃ হযরত আবু সাঈদ খুদুরী (রাঃ) (দারেমী শরীফ), ৫৭৩ পৃঃ হযরত আবু সালমা (রাঃ) (বুখারী শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫০৬ পৃঃ হযরত ওমর (রাঃ) (বুখারী শরীফ), ৭১৭ পৃঃ হযরত আমের ইবনে আস (রাঃ) (বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৭৭৯ পৃঃ, বুখারী শরীফ ১ম খন্ড ১৮৩ পৃঃ ও ৪২৬ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) :- বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৭১৭ পৃঃ আমের ইবনে আস (রাঃ), বুখারী শরীফ ২য় ৭৭৯ পৃঃ , ১ম ৪২ পৃঃ ১ম খন্ডের কিতাবুল জামাআতে রয়েছে, বুখারী শরীফ ১ম ১৮৩ পৃঃ , বুখারী শরীফ:-১ম ৪২৬ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) ১৮ পারা ২৪নং সুরা নুর ৬১নংআয়াত ।


১৫। নবী করীম (দঃ) ইলমে গায়েবের খবর দেনেওয়ালা ঃ

 মিশকাত শরীফ ২৬, মিশকাত শরীফ ২৩০, মিশকাত শরীফ ৪৬৬ পৃঃ হযরত জাবের (রাঃ) (মুসলিম) মিশকাত শরীফ ২১, মিশকাত শরীফ ৩৩ পৃঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), মিশকাত শরীফ ৫৫৬, মিশকাত শরীফ৫৩৩, মিশকাত শরীফ ৫৪১, মিশকাত শরীফ ৬৮, মিশকাত শরীফ ৫০৩ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (তিরমীযি) মিশকাত শরীফ, ৩৮ পৃঃ হযরত আলী (রাঃ) (বায়হাকী), মিশকাত শরীফ ৯৮, মিশকাত শরীফ ৩৩১, মিশকাত শরীফ ৫৪৮, মিশকাত শরীফ ৫৬২ পৃঃ হযরত আয়েশা (রাঃ) (তিরমীযি), মিশকাত শরীফ ৫৩৩, মিশকাত শরীফ ৫৩৪ পৃঃ হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) (আবু দাউদ) মিশকাত শরীফ ৩৩৫ পৃঃ হযরত হাসান বিনতে মুয়াবিয়া (রাঃ) (আবু দাউদ), মিশকাত শরীফ ৪৩৭ পৃঃ হযরত আবু সাঈদ খুদুরী (রাঃ) (তিরমীযি), ৫৩৬, মিশকাত শরীফ ৫৮১ পৃঃ হযরত ওমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), মিশকাত শরীফ ৫৬৮ পৃঃ হযরত ইবনে ওমর (রাঃ) (বুখারী), মিশকাত শরীফ ৪৬৩ পৃঃ হযরত সাকিনাহ (রাঃ) (আহমদ, তিরমীযি, ইবনে মাজাহ), মিশকাত শরীফ ৫৭২ পৃঃ উম্মে ফজল (রাঃ) (বায়হাকী) গোস্তের টুকরা কারবালা, মিশকাত শরীফ ৭২ পৃঃ হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রাঃ) (তিরমীযি ২য় খন্ড ৪২পৃঃ )।

বুখারী শরীফ ১ম খন্ড ২৪৬পৃঃ ও বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৯৯৩ পৃঃ হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ), বুখারী শরীফ ১ম খন্ড ৪৫৩ পৃঃ হযরত আবু ওমর (রাঃ), বুখারী শরীফ ১ম খন্ড ৫৯ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ), বুখারী শরীফ ১ম খন্ড ৪২ পৃঃ জায়েদ (রাঃ), বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৯৭২ পৃঃ হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ), বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৫৬৭পৃঃ হযরত আলী (রাঃ), বুখারী শরীফ ২য় ৫৬৮ পৃঃ রুরাই বিনতে মুয়াইজ(রা.), ২য় ১০৭৫ পৃঃ আনাস (রাঃ) ও হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ), বুখারী শরীফ ২য় ৬৭৮পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ), বুখারী শরীফ ১ম ৪০১ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) ও সাহাল ইবনে সায়াদ (রাঃ), বুখারী শরীফ ১ম ১২ পৃঃ, বুখারী শরীফ ২য় ৯২২ বুখারী শরীফ:-৯৭৭ পৃঃ, বুখারী শরীফ:-২য় ১০২৫/২৬ পৃঃ হযরত আব্দুর রহমান (রাঃ), বুখারী শরীফ ১ম ৪৭১ পৃঃ ওকবা ইবনে ওমর (রাঃ), বুখারশরীফ ১ম ৪৭১ পৃঃ হযরত আসমা (রাঃ), বুখারী শরীফ ২য় ১০৮৩ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) তিরমীজি শরীফ২য়-৪২পৃঃ-হযরত আবু সাঈদ খুদুরী (রাঃ) তিরমিযি শরীফ ২য়-৪৩পৃঃ- সাফিনাহ তিরমিযি শরীফ তিরমিযি শরীফ ২য়-৫৬পৃঃ-হযরত আবু হুরাঃয়রা (রাঃ তিরমিযি শরীফ ২য়-২১৪পৃঃ-আমর ইবনে সাদ ইবনে তিরমিযি শরীফ ২য়-২১৯পৃঃ- উবাদাতা ইবনে সাবি তিরমিযি শরীফ ১ম-১৯৮পৃঃ- আনাস(রাঃ)তিরমিযি শরীফ২য়-১৬২পৃঃ- উবাই ইবনে কাব (রাঃ) বুখারী শরীফ ১ম খন্ড ১৮৫পৃঃ ও ।


১৬। শাফায়াত করবেন নবী করিম (দঃ) ঃ 

মিশকাত শরীফ ৩৬ পৃঃ হযরত আবু দারদাহ (রাঃ) (বায়হাকী), মিশকাত শরীফ ১৪৫ পৃঃ হযরত আব্বাস (রাঃ) (মুসলিম), মিশকাত শরীফ ১৭৩ পৃঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) (বায়হাকী), মিশকাত শরীফ ৩৩৩ পৃঃ হযরত মিকদাম ইবনে মাদী কারাব (রাঃ) (ইবনে মাজাহ), মিশকাত শরীফ ৪৮৮ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), মিশকাত শরীফ ৪৯৪, মিশকাত শরীফ ১৯৪ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (বুখারী), মিশকাত শরীফ ৫১২ পৃঃ হযরত জাবের (রাঃ), ৫১৩ পৃঃ ইবনে আব্বাস (রাঃ), ৫১৪ পৃঃ উবাই ইবেন কাব (রাঃ) (মুসলিম শরীফ ূূূূূূূূূূূূূূূূূূূূূূূ২য় খন্ড ১৪৩ পৃ আবু সাঈদ খুদুরী ১ম খন্ড ১১১ পৃঃ, বুখারী শরীফ ১ম ৫৪৮ পৃঃ ও ২য় খন্ড ১১২০ পৃঃ) মুসলিমশরীফ ২য় খন্ড ১৪৩পৃঃ হযরত আবু সাঈদ খুদুরী (রাঃ) (বুখারী শরীফ ১ম খন্ড-১১১পৃঃ ও বুখারী শরীফ ১১২পৃঃ১ম খন্ড ২০ পৃঃ হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ), বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৯৭২ পৃঃ আনাস (রাঃ), বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৬৮৪ পৃঃ হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ), কিতাবুল যাকাত ১৯৭ পৃঃ, বুখারী শরীফ ১ম খন্ড ৩২৯ পৃঃ আবু সাঈদ খুদুরী (রাঃ)।


১৭। মিরাজের রজনীতে নবী করিম উম্মত দরদী ঃ

( ৪৯ কোটি উম্মত মাফ), মিশকাত শরীফ ৪৮৬ পৃঃ হযরত আবু ইমামাহ (রাঃ) (তিরমীযি, আহমদ, ইবনে মাজাহ)।


১৮। তাওরাত কিতাবে নবীজীর প্রশংসা রয়েছে ঃ 

মিশকাত শরীফ ৫১২ পৃঃ হযরত আতা ইবনে ইয়াছার (রাঃ) (বুখারী শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫১৪ পৃঃ কাব ইবনে ইয়াহইয়া ও আব্দুল্লাহ ইবনে সালাম-(নবীজীর শানে নবীজী ও ঈসা (আঃ)-এর রওজা একস্থানে হবে) (দারেমী, তিরমীযি), মিশকাত শরীফ ৫১৫ পৃঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সালাম (রাঃ) (তিরমীযি), মিশকাত শরীফ ৫২০ পৃঃ হযরত আলী (রাঃ) (বায়হাকী শরীফ ১ম খন্ড ৩৭৫পৃঃ)।


১৯। নবীজীর আঙ্গুলের ইশারায় চাঁদ দু টুকরা ঃ

 মিশকাত শরীফ ১৩২, মিশকাত শরীফ ৫২৪ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) (বুখারী শরীফ), হযরত জাবের ইবনে সামুরা (রাঃ) ও ইবনে মাসউদ (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি)।


২০। নবীজী শরীয়তের পরিবর্তনকারীও প্রবর্তক ঃ 

মিশকাত শরীফ ৪৪পৃঃ বাবুল হজ্জ্ব (তিরমীযি) মিশকাত শরীফ ২২০, মিশকাত শরীফ ২২১, মিশকাত শরীফ ২২৫পৃঃ- হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ)। মিশকাত শরীফ ৪৪৫ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (মুসনাদে আহমদ), ১২ পৃঃ হযরত তালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ (মুত্তাফাকুন আলাইহি), মিশকাত শরীফ ৪১১ পৃঃ সাহল ইবনে সায়াদ (রাঃ) (বুখাশরীফ), মিশকাত শরীফ ৪১৫ পৃঃ উবায়দা ইবনে সামেত (রাঃ) (মুসনাদ ও বায়হাকী), মুসলিম শরীফ ২য় খন্ড ২৯০ পৃঃ মিসওয়ার ইবনে আকরাম (রাঃ), ইবনে মাজাহ ২১৩ পৃঃ হযরত আলী (রাঃ) ইবনে মাজাহ ১৪৮ পৃঃ সালমা ইবনে সাখর (রাঃ) তিরমীযি শরীফ ১ম খন্ড ১০০ পৃঃ। নবীজী শরিয়তের প্রবর্তকঃ- ঃ তিরমিযি শরীফ. ১ম-১০০পৃঃ-হযরত আলী (রাঃ)- ইবমোজাহ শরীফ-২১৩ পৃঃ- আনাস (রাঃ) ও হযরত আলী (রাঃ)- ১৪৮সালমা ইবনে সাখর রায়ায়ী (রাঃ)-তিরমিজি শরীফ ১ম ১০০ পৃঃ- মুসলিম শরীফ ২য়ঃ- ২৯০পৃঃ- হযরত মিসওয়ার ইবনে আকরাম (রাঃ) মিশকাত শরীফ ২২৫পৃঃ- হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ)। মুসলিমশরীফ ২য়-২৯০পৃঃ মিসওয়ার ইবনে আকরাম (রাঃ)- মিশকশরীফ২২১/২২২।


২১। নবীজী আমাদের কারো মত নয় ঃ

 মিশকাত শরীফ ২৭ পৃঃ হযরতআনাস (রাঃ) (মত্তাফাকুন আলাইহি), ১৭৫, ৪৫৬, ৪৫৭ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (আহমদ, তিরমীযি ও ইবনে মাজাহ), মিশকাত শরীফ ১১১ পৃঃ আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) (মুসলিম শরীফ), মিশকাত শরীফ ৪৫৪ পৃঃ ইবনে মাসউদ (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), ৫৪৫ পৃঃ হযরত আবু জজ (রাঃ) ও আয়েশা (রাঃ) (দারেমী ও আবু দাউদ), ৫৭৩ পৃঃ হযরত আবু সালমা (রাঃ) (বুখারী শরীফ ১ম খন্ডের কিতাবুস সাওমে), মিশকাত শরীফ ২৬৩, ১০৮৪ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ১০৮৩ পৃঃ হযরত উরওয়াহ ইবনে হিশাম (রাঃ) হতে বর্ণিত হয়েছে। মুসলিমশরীফ ১মখন্ড ৩৫২পৃঃ, মিশকাত শরীফ-১১১পৃঃহযরত

আবদুল্লাহ ইবনে আমরইবনেআস(রাঃ), ১ম খন্ড ৩৬৮পৃঃ হযরত কাতাদা (রাঃ), ১ম খন্ড ৩৫১পৃঃ-হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) মিশকাত শরীফ-২৭পৃঃ হযরত আনাস (রা) ও ১২৭পৃঃ ৪৫৬পৃঃ ৪৫৭পৃঃ বুখারী শরীফ২য়ঃ-১০৮৩পৃঃ হযরত উরওয়া ইবনে হিশাম (রাঃ) ও বুখারাী শরীফ ২য়ঃ-১০৮৪পৃঃ।


২২। নবী করিম (দঃ) নিজেই মিলদুন নবীর দিনে ইবাদত করেছেন ঃ

 মিশকাত শরীফ ১৭৯ পৃঃ হযরত আবু কাতাদাহ (রাঃ) (মুসলিম), মিশকাত শরীফ ৫১৩ পৃঃ হযরত ইবরাজ ইবনে সারিয়া (রাঃ) (শরহে সু্ন্নাহ ও আহমদ) মুসলিমশরীফ ১ম-৩৬৮পৃঃ বুখারী শরীফ:-২য় খন্ড ১১ও ৬৬২পৃঃ হযরত ওমর (রাঃ), বুখারী শরীফ:-২য় খন্ড ৭৬৪পৃঃ উরওয়া (রাঃ), ৮ নং পৃঃ হাশিয়া ইবনে যোবাইর (রাঃ), বুখারী শরীফ:-২য় খন্ড কিতাবুননিকাহ হযরত আব্দুল্লাহ (রাঃ), বুখারী শরীফ:-১ম খন্ড ৫৫৪পৃঃ, বুখারী শরীফ: বুখারী শরীফ:–২য় খন্ড ৫৬৬পৃঃ, বুখারী শরীফ:-১ম খন্ড ৫৫৫পৃঃ, আরওয়াহ ইবনে যোবইর (রাঃ)। মিশকাত শরীফ ৩৬৮ ও ৪১৯পৃষ্ঠা বায়হাকী শরীফ ১ম খন্ড ৭২-৭৩ ও২য় ১৩৩পৃঃ মুসলিম শরীফ ১ম খন্ড ৩১০ পৃঃও মুসলিম শরীফ ১ম খন্ড ৩৬৮পৃঃ মুসনাদে আহমদ ৫ম খন্ড ২৮৭পৃঃ।


২৩। নবীজী নিষ্পাপ তাঁর প্রমাণ ঃ 

মিশকাত শরীফ ২৭ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), মিশকাত শরীফ ৩২১ পৃঃ হযরত আবু সাঈদ (রাঃ) (বুখারী শরীফ), ২৬৯ পৃঃ হযরত জাবের (রাঃ) ফেরেশ্তা সহযোগিতা করে (তিরমীযি), ১০৮ পৃঃ হযরত মুগিরা (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), ৫১৫ পৃঃ ইবনে আব্বাস (রাঃ) (দারেমী শরীফ)।


২৪। নবীজীর প্রশংসা শত্রুর সামনেও প্রকাশ পায় ঃ 

মিশকাত শরীফ ৫২৫, মিশকাত শরীফ ৫২৬ পৃঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস ও হযরত আনাস (রাঃ) (দারেমী ও বায়হাকী), ৫২৫ পৃঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) (মুসলিম শরীফ)।


২৫। ঝড় পদার্থও নবীজীকে চিনে এবং বিরহে কান্না করে ও সালাম দেয় ঃ

 মিশকাত শরীফ ২৩২ পৃঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে কুরত (রাঃ) উটনীর প্রতিযোগিতা (আবু দাউদ), মিশকাত শরীফ ৫২৪ পৃঃ হযরত জাবির বিন ছামুরা (রাঃ) (তিরমীযি শরীফ ২য় খন্ডের ২০১ পৃঃ), ৫৩৬ পৃঃ হযরত জাবের (রাঃ) (বুরাইদা ৫৫৮ পৃঃ)।


২৬। নবীজীর ডাকে গাছ-পালাও স্বতঃস্ফুর্ত সাড়া দান ঃ 

মিশকাত শরীফ ৫৩৬ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) (বুখারী শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫৪০ পৃঃ হযরত আলী ইবনে আবু তালিব ও ইয়ালা ইবনে মুরওয়া ও আবু মূসা আশয়ারী (রাঃ) (দারেমী ও তিরমীযি), মিশকাত শরীফ ৫৪১ পৃঃ ইবনে আব্বাস (রাঃ) (বুখারী শরীফ ১ম খন্ড ১২৫ পৃঃ), হযরত জাবের (রাঃ) (বুখারী শরীফ ১ম খন্ড ৫০৬/৭ পৃঃ) নবীজির হাত মোবারকের উছিলায় কাষ্ঠ জীবিতঃ তিরমিযি শরীফ -২য়-২০৩পৃঃ- (উস্তুনে হাসানা) (মিশকাত শরীফ ৫৩২পৃঃ হযরত আলী (রাঃ) হযরত আনাস (রাঃ) ১ম ৬৭পৃঃ- ইবনে ওমর (রাঃ)।


২৭। নবীজীর মিরাজ শরীফ স্ব-শরীরে হয়েছে ঃ

 মিশকাত শরীফ ৫২৬- ৫২৮ পৃঃ পর্যন্ত এর বিশাদ আলোচনা রয়েছে আশ য়াতুল লুমাত ৪র্থ ৫২৭পৃঃ ,শরহে আকাইদে নাসাফী ১০০পৃঃ, তাফসীরে আহমদী ৩২৮পৃঃও৩৩০পৃঃ।


২৮। নবীজী পর্দা করার আগে আজরাইলের অনুমতি ঃ 

৫৪৭ পৃঃ হযরত আয়েশা (রাঃ) (বুখারী শরীফ), ৫৪৯ পৃঃ হযরত জাফর ইবনে মুহাম্মদ (রাঃ) (বায়হাকী শরীফ)মাওয়াহিবে লাদুনিয়া ১ম ৪৭১পৃঃ।


২৯। নবীগণ জীবিত ও তাঁদেরকে রিযিক দেওয়া হচ্ছে ঃ 

মিশকাত শরীফ ৮৬,পৃঃ মিশকাত শরীফ ৮৭,পৃ মিশকাত শরীফ ৫১০ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (বায়হাকী), মিশকাত শরীফ ১২০ পৃঃ হযরত আউস ইবনে আউন (রাঃ) (আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ ১১৯ পৃঃ, দারেমী, বায়হাকী), মিশকাত শরীফ ১২১ পৃঃ আবু দারদাহ (রাঃ) (ইবনে মাজাহ), ৩৩০ পৃঃ হযরত মাসরুক (রাঃ) (মুসলিম শরীফ), তিরমিযী শরীফ ২য় খন্ড ১২৩ পৃষ্ঠা।


৩০। নবীজীর রওজা জিয়ারতের ফজিলত ঃ

 মিশকাত শরীফ ২৪১ ও মিশকাত শরীফ ২৪২ পৃঃ হযরত ওমর (রাঃ) (বায়হাকী শরীফ), মিশকাত শরীফ ২৪০ পৃঃ ইবনে ওমর ও আনাস (রাঃ) (মুসলিম শরীফ ১ম খন্ড ৩১৪ পৃঃ আবু হুরায়রা রাঃ হতে), মিশকাত শরীফ ২৩৯ পৃঃ হযরত জাবের (রাঃ), মিশকাত শরীফ ৪৭৫ পৃঃ হযরত আবু বকর (রাঃ) (আবু দাউদ ২৭৪ ও ২৭৯ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা রাঃ হতে বর্ণিত) আবু দাউদ শরীফের ২৭৯ নাম্বার পরিপূর্ণ পৃষ্ঠায় এবং ঃআবু দাউদ শরীফের ২৭৪ পৃষ্ঠায় হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে ও ‘আবু দাউদ’ শরীফ ১ম খন্ডের ১৫৭ পৃষ্ঠায় এবং ইবনে মাজাহ শরীফের ১১৯ পৃষ্ঠায় বর্ণিত হয়েছে।


৩১। নবীজীর রওজায় সকাল-সন্ধ্যায় ১৪০ হাজার ফেরেশতা সালাতো সালাম জানায় ঃ

৫৪৬ পৃঃ হযরত নূহায়তা ইবনে ওয়াহাব (রাঃ) (দারেমী শরীফ)মাদারিজুন নবুয়ত ১ম ৪৮০পৃঃ ।


৩২। নবীজী জীবিত এবং তাঁহার মসজিদে নববীতে আজও উচ্চস্বরে কথা বলা নিষেধ ঃ

মিশকাত শরীফ ৭১ পৃঃ হযরত ছায়েব বিন ইয়জিদ (বুখারী শরীফ), মিশকাত শরীফ ২১৯ পৃঃ আবু দারদাহ (রাঃ) (তিরমীযি)।


৩৩। মুসা (আঃ) বাহ্যিক সূরতে থাকলে আমি নবীর অনুসরণ করতে হত ঃ

মিশকাত শরীফ ৩০ পৃঃ হযরত জাবের (রাঃ) (বায়হাকী ও মুসনাদে আহমদ)।


৩৪। হুলিয়া শরীফ নবীজীর ঃ

 মিশকাত শরীফ ৫২০ পৃঃ আব্দুল্লাহ হাবিন আল হাবেন জাযইন (রাঃ) (তিরমীযি শরীফ)।


৩৫। নবীজীর দরূদ ছাড়া কোন ইবাদত কবুল হয়না ঃ

 মিশকাত শরীফ ৮৬ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (তিরমীযি শরীফ ২য় খন্ড ১৮৬ পৃঃ), মিশকাত শরীফ ৮৭পৃঃ দ্বিতীয় খলিফা ওমর (রাঃ), মিশকাত শরীফ ৯৮ পৃঃ হযরত আয়েশা (রাঃ) আবু দাউদ শরীফের ৪৬৮ পৃষ্ঠায় হযরত ওমর (রাঃ) তিরমিজি শরীফ ১ম খন্ড ৬৪পৃঃ ও ১ম খন্ড ৭৬পৃঃ ।


৩৬। নবী করিমের উপর দরূদ ২৪ ঘন্টায় পড়া যায় ঃ

 মিশকাত শরীফ ৮৬ পৃঃ হাফেজ হযরত উবাই ইবনে কা’ব (রাঃ) (তিরমীযি)।


৩৭। নবীজী বিশ্বের প্রত্যেকটি বস্তুর জন্য রহমত ঃ

 মিশকাত শরীফ ৫১৫ পৃঃ ইবনে আব্বাস (রাঃ) (দারেমী শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫১৯ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (মুসলিম শরীফ)। ৫১৫ পৃঃ হযরত আবু মূসা আশয়ারী (রাঃ) (মুসলিম শরীফ)।


৩৮। মিলাদুন নবী (দঃ) উপলক্ষে আনন্দ উলস্নাস করা সুন্নাতে সাহাবা ঃ 

মিশকাত শরীফ ৫৪৬ পৃঃ হযরত বারা ইবনে আজিব (রাঃ) (মুসলিম শরীফ ২য় খন্ড ৪১৯ পৃঃ ও বুখারী শরীফ ৭৬৪ পৃঃ ৮ নং হাশিয়া), ৫৪৭ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) (আবু দাউদ ও দারেমী)।


৩৯। নবীজীর মিলাদ শরীফ সম্পর্কে নিজেই বলেছেন ঃ

 মিশকাত শরীফ ৫১৩ পৃঃ হযরত আব্বাস (রাঃ) (তিরমীযি ও দারেমী) ১১ পারা ৪৯ নং সুরা তাওবা ৯ নংআয়াত ১২৮ , ২৮ পারা ৬১ নং সুরা সাফ ৬নংআয়াত . ৬ পারা ৫ নং সুরা মায়েদা ১৫ নংআয়াত ।


৪০। আলস্নাহ ও তাঁর রাসূল নিজ অনুগ্রহে ধনী করে দেন ঃ

 মিশকাত শরীফ ১৫৬ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (বুখারী শরীফ), মিশকাত শরীফ ৩২ পৃঃ হযরত মুয়াবিয়া (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি) ও ১০ম পারা, ৯ নং সূরা, ৭৪ নং আয়াত।


৪১। সমসত্দ বিশ্ব আলস্নাহর মালিকানায়, রাসূল (দঃ)- এর ব্যবস্থাপনায় ঃ

মিশকাত শরীফ ৩৫৫ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ), ইবনে ওমর (রাঃ) ও হযরত মালেক আউস (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি)।


৪২। নবীজী বলেন, আমি আল্লাহকে দেখেছি ঃ

 মিশকাত শরীফ ৭১/৭২ পৃঃ হযরত মুয়াজ বিন জাবাল (ােঃ) (আহমদ ও তিরমীযি), মিশকাত শরীফ ৬৯ পৃঃ হযরত আব্দুর রহমান ইবনে মাইশ (রাঃ) (শরহে সুন্নাহ), মিশকাত শরীফ ৫০১ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) ও আবু যর (রাঃ) (মুসলিম শরীফ)।


৪৩। নবী করিম (দঃ) বলেন, আমি মদীনা থেকে আবে কাওছার দেখতেছি ঃ 

নবীজি সামনে পিছনে সব সমান দেখেনঃ মিশকাত শরীফ ৯৮পৃঃহযরত আবু হুরায়রা (রাঃ), মিশকাত শরীফ ৫৪৭ পৃঃ হযরত উকবা ইবনে আমির (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), ৫৪৮ পৃঃ হযরত আবু সাইদ খুদুরী (রাঃ) ( মিশকাত শরীফ ৬৮ পৃঃ)। মুসলিমশরীফ ১ম খন্ড ৩২০. মুসলিমশরীফ ৩২৪ হযরত আনাস (রাঃ) মুসলিমশরীফ ১ম- ৯৬ পৃঃ বুখারী শরীফ ১ম খন্ড ১৮পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ), বুখারী শরীফ ১ম খন্ড ১৫৯পৃঃ, ১ম খন্ড বুখারী শরীফ ১৫২পৃঃ, ১ম খন্ড ৪২পৃঃ, বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৭৭৯পৃঃ হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ), বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৯৭৩পৃঃ হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ), , বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৭৪২পৃঃ আবু উবাইদা (রাঃ) , বুখারী শরীফ১ম খন্ড ২৬৩ ও বুখারী শরীফ ১০৮৪ পৃঃ হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ), ১ম খন্ড ২৬২ পৃঃ হযরত ওমর (রাঃ), ১ম খন্ড ২৮৩ ও ২৬৪পৃঃ, ২য় খন্ড ১০৮৪ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ), বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ১০৭৫পৃঃ হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) ও হযরত আনাস (রাঃ), বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ১০৮৩পৃঃ উরওয়াহ ইবনে হিশাম (রাঃ) । বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৭১৭পৃঃ আমর ইবনুল আস (রাঃ: বুখারী শরীফ:–২য় খন্ড ৯৭০পৃঃ হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) ও ইবনে আব্বাস (রাঃ) বুখারী শরীফ:-, বুখারী শরীফ:-৭৪২ পৃঃ হযরত আবু উবাইদা (রাঃ)।


৪৪। যখন মসজিদে প্রবেশ করবে নবীজীকে সালাম করবে এবং সালাম করে বের হবে ঃ 

মিশকাত শরীফ ৬৮ পৃঃ হযরত আবু হুসাইন (রাঃ) (মুসলিম), মিশকাত শরীফ ৭০ পৃঃ হযরত ফাতেমা বিনতে হুসাইন (রাঃ) (তিরমীযি, আহমদ, ইবনে মাজাহ৫৬পৃঃ ) আবু দাউদ শরীফ ৬৭পৃঃ ।


৪৫। রাহমাতালি্লল আলামীনের উম্মতের মর্যাদা ঃ 

মিশকাত শরীফ ৪৮৫ পৃঃ হযরত আবু সাইদ খুদুরী (রাঃ), (বুখারী), মিশকাত শরীফ ৪৯৮ পৃঃ হযরত বুরায়দা (রাঃ) (তিরমীযি, দারেমী), মিশকাত শরীফ ৫৮৩ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) (তিরমীযি), হযরত জাফর ইবনে সাদিক (রাঃ) (রাওয়াহু রাবীন), মিশকাত শরীফ ৫৮৩/৫৮৪ পৃঃ আমর ইবনে শুয়াইব (রাঃ) (বায়হাকী)।


৪৬। নবীজীর প্রশংসা করা ফরজঃ 

মিশকাত শরীফ ৪০৯পৃ বারা ইবনে আজিব (রাঃ) ওহযরত আয়েশা (রাঃ) মিশকাত শরীফ ৪১০পৃঃ। ওহযরত আয়েশা (রাঃ)পৃঃ।


৪৭। নবীজীর বিরুদ্ধচারীর বিরুদ্ধে আন্দোলন করা সুন্নতে সাহাবা ঃ 

মিশকাত শরীফ ৪০৯ পৃঃ হযরত আয়েশা (রাঃ) (মুসলিম),ও বারা ইবনে আজেব (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি)।


৪৮। রহমতে আলমের প্রেমিকদের যিম্মাদার আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রাসূল ঃ

 মিশকাত শরীফ ৫৫৫ পৃঃ হযরত ওমর (রাঃ) (তিরমীযি), হযরত আয়েশা (রাঃ) (তিরমীযি), মিশকাত শরীফ ৫৫৬ পৃঃ হযরত ওমর (রাঃ) (রাবীন)।


৪৯। নবীয়ে রামহমত আমাদের নিজেদের চাইতে অধিক দয়ালু ঃ

 মিশকাত শরীফ ৩৫৪ পৃঃ হযরত উমাইয়া বিনতে রুকাইয়া (রাঃ) (তিরমীযি)।


৫০। নামাজের পর নবীজীর উপর দরূদ শরীফ পড়ার বিধান ঃ

 মিশকাত শরীফ ৮৬ পৃঃ হযরত ফুজালা (রাঃ) (তিরমীযি শরীফ ২য় খন্ড ১৮৬ পৃঃ)।


৫১। নবীজীর থুথু মোবারকের ফজিলত ঃ

 মিশকাত শরীফ ৪০১, মিশকাত শরীফ ৫৪২ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (তিরমীযি শরীফ ২য় খন্ড ২২৪ পৃঃ), মিশকাত শরীফ ৪০০ পৃঃ হযরত জাবের (রাঃ) (আহমদ, বায়হাকী), ৫৩১ পৃঃ বারা এর হাদীস রাফের হত্যা সম্পর্কে (বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৫৭৭ পৃঃ), ৫৬৩ পৃঃ সাহাল ইবনে সায়াদ (মুত্তাফাকুন আলাইহি), মিশকাত শরীফ ৫৩৩ পৃঃ ইয়াজিদ ইবনে উবাইদা (রাঃ) (বুখারী শরীফ), ৫৩২, মিশকাত শরীফ ৫৬৩ পৃঃ হযরত আলী (রাঃ), (মুত্তাফাকুন আলাইহি)।


৫২। নবীজীর চুল মোবারকের ফজিলত ঃ 

মিশকাত শরীফ ২৩২ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) (বুখারী ১ম খন্ড ২৯ পৃঃ ও মুসলিম শরীফ), মিশকাত শরীফ ৩০৮ পৃঃ শারিক ইবনে শিহাব (রাঃ) (নাসাঈ শরীফ), মিশকাত শরীফ ৩৮৪ পৃঃ ওয়ালিদ ইবনে উকবাহ (রাঃ) (আবু দাউদ), মিশকাত শরীফ ৩৯০ পৃঃ হযরত ওসমান ইবনে আব্দুল্লাহর ইবনে মাওহাব (রাঃ) হতে নবীজীর একটি চুল মোবারকের ফজিলত সম্পর্কে বর্ণিত হয়েছে (বুখারী শরীফ), ৫১৭ পৃঃ উম্মে সুলাইম (রাঃ) ঘামের সু-ঘ্রাণ (মুত্তাফাকুন আলাইহি)।


৫৩। আল্লাহ তায়ালা আমাকে কাওছারের মালিক বানিয়েছেন ঃ

 মিশকাত শরীফ ৬৮, মিশকাত শরীফ ৪৮৭ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), মিশকাত শরীফ ১৭৩/ ১৭৪ পৃঃ হযরত সালমান ফারসী (রাঃ), মিশকাত শরীফ ৪৮৬ পৃঃ হযরত সাহাল ইবনে সায়াদ (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি)


৫৪। আমি শেষ নবী ঃ

 মিশকাত শরীফ ৫১১, মিশকাত শরীফ ৫১২ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (মুসলিম শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫০/ ৫১ পৃঃ সাইব ইবনে ইয়াজিদ (মুত্তাফাকুন আলাইহি), মিশকাত শরীফ মিশকাত শরীফ ৫১৩ পৃঃ হযরত ইবরাজ (রাঃ) (তিরমীযি), মিশকাত শরীফ ৫১৪ পৃঃ হযরত আমর ইবনে কাইস (রাঃ) (দারেমী), মিশকাত শরীফ ৫৬৩ পৃঃ হযরত সায়াদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), মিশকাত শরীফ ৫৫৮ পৃঃ হযরত উকবা ইবনে আমির (রাঃ) (তিরমীযি)।


৫৫। নবী করিম (দঃ) ও সাহাবীদের উসিলা ঃ 

আযানের পরে সালাম ও দরূদ প্রসঙ্গে- মিশকাত শরীফ ৬৪ পৃঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আস (রাঃ) (আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ), হযরত আব্বাস (রাঃ) কে উসিলা করে মিশকাত শরীফ ১৩২ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) (দারে কুতনী), মিশকাত শরীফ ৩৩৭ পৃঃ হযরত উকবা ইবনে আমের (রাঃ) (ইবনে মাজাহ, আবু দাউদ), মিশকাত শরীফ ৫১২, মিশকাত শরীফ ৫১৪ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ)- এর হাদীস (মুত্তাফাকুন আলাইহি, তিরমীযি), মিশকাত শরীফ ৫৪৫ পৃঃ হযরত জুজ (রাঃ) (দারেমী)।


৫৬। হজ্জ ছাড়া অন্য সময় চুল মুড়ানো সম্পূর্ণরূপে নিষেধ ঃ

 মিশকাত শরীফ ৩০৯, মিশকাত শরীফ ৪৮ পৃঃ হযরত আলী (রাঃ) (নাসায়ী শরীফ ২য় খন্ড ১৫৬ পৃঃ ও ২য় ৩৪০ পৃঃ), মিশকাত শরীফ ৩০৭/ ৩০৮ পৃঃ আবু সাইদ খুদুরী (রাঃ) (আবু দাউদ), ২৩২ পৃঃ হযরত ইবনে ওমর (মুত্তাফাকুন আলাইহি বুখারী শরীফ ২য় ১১২৪পৃঃ ), হযরত ইয়াহ ইবনে হুসাইন (রাঃ) (মুসলিম শরীফ)।


৫৭। রহমতে আলম নবী গরীবের বন্ধু ঃ

 মিশকাত শরীফ ৪৪৬ পৃঃ হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ), মিশকাত শরীফ ৪৪৭ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (বুখারী শরীফ), হযরত আনাস (রাঃ) (তিরমীযি, বায়হাকী, ইবনে মাজাহ শরীফ)।


৫৮। আহলে বাইতের ফজিলত ঃ

 মিশকাত শরীফ ৫৬৪- ৫৬৫ পৃঃ পর্যন্ত, মিশকাত শরীফ ৫৭৩ পৃঃ হযরত আবু যর গিফারী (রাঃ) (মুসনাদে আহমদ শরীফ) ৪ পারা ৩ নং সুরা আল ইমরান ১০৩নংআয়াত, ২২ পারা ৩৩ নং সুরা আহযাব ৩৩নংআয়াত ,২৫ পারা ৪২ নং সুরা ২৩নংআয়াত ।


৫৯। সাহাবায়ে কেরামদের ফজিলত ও মর্যাদা ঃ

 মিশকাত শরীফ ২৯/ ৩০ পৃঃ হযরত ইবরাজ (রাঃ) (আহমদ, তিরমীযি, ইবনে মাজাহ ও আবু দাউদ শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫৫৪ পৃঃ হযরত ওমর (রাঃ) (বুখারী), হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মুগাফ্ফাল (রাঃ) (তিরমীযি), হযরত আনাস (রাঃ) (শরহে সুন্নাহ), হযরত জাবের (রাঃ), ৫৫৩ পৃঃ হযরত আবু সাইদ খুদুরী (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি)।


৬০। আমার সাহাবীকে সমালোচনার পাত্র বানাইওনা ঃ 

মিশকাত শরীফ ৫৫৪ পৃঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মুগাফ্ফাল (রাঃ) (তিরমীযি) মিরকাত শরহে মিশকাত ১১তম খন্ড ২৭৮পৃঃ।


৬১। সাহাবায়ে কেরাম সত্যের মাপকাঠি ঃ 

মিশকাত শরীফ ৩২৪ পৃঃ হযরত মুয়াজ বিন জাবাল (রাঃ) (তিরমীযি, আবু দাউদ ও দারেমী শরীফ), মিশকাত শরীফ ৩২৭ পৃঃ হযরত ইবনে মাসউদ (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি) মিশকাত শরীফ, ৪০৬ পৃঃ হযরত কাতাদাহ (রাঃ) (শরহে সুন্নাহ)।


৬২। নবীজীর হেরা গুহার সাথী ঃ

 হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ), মিশকাত শরীফ ৫৫৬ পৃঃ হযরত সুরাইয়া ইবনে উবাইদ (রাঃ)।


৬৩। হিজরতের সময় হেরা গুহার ঘটনা ঃ

 মিশকাত শরীফ ৫৫৬ পৃঃ হযরত ওমর (রাঃ) (রাওযাহু বাযীন), মিশকাত শরীফ ৫৪৪ পৃঃ হযরত হিবাম ইবনে হিসাম (রাঃ) (শরহে সুন্নাহ)।


৬৪। ইয়াজিদ মসজিদে নববীতে ৩ দিন আযান দিতে দেয় নাই ঃ

 মিশকাত শরীফ ৫৪৫ পৃঃ হযরত সাইদ ইবনে আজিব (রাঃ) (বায়হাকী শরীফ)।


৬৫। নবীজী হলেন জ্ঞান ও বিজ্ঞানের ধারক ও বাহক ঃ

 মিশকাত শরীফ ৫৬৪ পৃঃ হযরত আলী (রাঃ) (তিরমীযি), মিশকাত শরীফ ৫৬৯- ৫৭০ পৃঃ হযরত আব্বাস (রাঃ) (তিরমীযি), মিশকাত শরীফ ৩৭ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (বুখারী শরীফ), (তিরমীযি শরীফ ২য় খন্ড ২১৪ পৃঃ) হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত হয়েছে।


৬৬। আমি উত্তম যুগের মাধ্যমে স্নানান্তর হয়েছি ঃ

 মিশকাত শরীফ ৫১১ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত ৬ নং হাশিয়া (বুখারী শরীফ) ও হযরত ওয়াসিলা ইবনে আসকাহ (রাঃ) (তিরমীযি), মিশকাত শরীফ ৫১৩ পৃঃ হযরত আব্বাস (রাঃ) (তিরমীযি ও দারেমী) মুসলিমশরীফ ২য়-১৪৫পৃঃ- আনাস (রাঃ) বায়হাকী শরীফ ১ম খন্ড ১৬৬পৃঃ ।


৬৭। উহুদ পাহাড় আমাকে ভালবাসে ঃ

 মিশকাত শরীফ ২৪০ পৃঃ সাহল ইবনে সায়াদ (রাঃ) (বুখারী শরীফ) ও হযরত আনাস (রাঃ) (বুখারী শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫৬৩ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) (বুখারী শরীফ), (মুসলিম শরীফ ২য় খন্ড ৬৭২ পৃঃ- হযরত কাতাদাহ (রাঃ) হতে) ও (মুসলিম শরীফ ২য় খন্ড ২৮২ পৃঃ- হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত হয়েছে) তিরমিযি শরীফ ২য়-২০৩পৃঃ-

মিশক্বাত শরীফ – ৫২৪ জাবের ইবনে সামুরা (রাঃ)- পৃঃ হযরত কাতাদাহ (রাঃ) ও হযরত আনাস (রাঃ), বুখারী শরীফ ১ম খন্ড ৪০১ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ), বুখারী শরীফ ১ম খন্ড ৫২১ পৃঃ, বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৫৭৩ বুখারী শরীফ ২য় ৫৮৫ পৃঃ , বুখারী শরীফ ১ম খন্ড ২০০ পৃঃ আবু হুমাইদ সায়েদী (রাঃ) সঃমুসলিমশরীফ২য়-

৬৭২পৃঃকাতাদাহ(রাঃ), আনাস(রাঃ),উকবা(রাঃ) মুসলিমশরীফ ২য়-২৮২পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ)।


৬৮। আমাকে স্বপ্ন দেখা সত্য সত্য আমাকে দেখা ঃ

 মিশকাত শরীফ ৩৯৪পৃআবু হুুরায়রা রাঃ বুখারী শরীফ) ও আবু কাতাদাহ রাঃ(তিরমীযি),


৬৯। রাসুলে কারিম দঃ এর দোয়া বিদ্যুতের চাইতে আরো বেশী গতিতে কবুলঃ 

মিশকাত শরীফ ১৯৫, মিশকাত শরীফ ৫৩৫ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (তিরমীযি, মুসলিম শরীফ) ও হযরত আনাস (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি), মিশকাত শরীফ ৫৫৭, মিশকাত শরীফ ৫৬৯ পৃঃ হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) (আহমদ, তিরমীযি, বুখারী শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫৬৪ পৃঃ হযরত উম্মে আতিয়া (রাঃ) (তিরমীযি, মুসলিম শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫৭৫ পৃঃ উম্মে সুলাইম (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি)।


৭০। বদরের যুদ্ধে ও হুদায়বিয়ায় যারা অংশগ্রহণ করেছেন তারা জান্নাতী ঃ

 মিশকাত শরীফ ৫৭৭ পৃঃ হযরত আলী (রাঃ) (মুত্তাফাকুন আলাইহি) ও মিশকাত শরীফ ৫৭৮ পৃঃ রিফাতা ইবনে রাফে (রাঃ) (বুখারী শরীফ)।


৭১। ওলীগণের শান ঃ 

মিশকাত শরীফ ১৯৭ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৯৬৩ পৃঃ),৪২৬পৃঃ হযরত মুয়ায ইবনে জাবাল (রাঃ) (মুয়াত্তায়ে মালেক, তিরমীযি শরীফ), মিশকাত শরীফ ৪২৭পৃঃ

হযরত আসমা বিনতে ইয়াজিদ (রাঃ) (ইবনে মাজাহ শরীফ)।


৭২। আউলিয়া কেরামদের কেরামত ঃ

 মিশকাত শরীফ ৪৫৫ পৃঃ হযরত ওমর (রাঃ) (ইবনে মাজাহ ও বায়হাকী শরীফ), মিশকাত শরীফ ৫৪৬ পৃঃ হযরত ইবনে ওমর (রাঃ) নাহরাওয়ানদের যুদ্ধের ঘটনা (১৬০০ মাইল), (বায়হাকী শরীফ)।


৭৩। আউলিয়ায়ে কেরামগন আল্লাহর পক্ষ থেকে সৃষ্টিকে সাহায্য করেন ঃ

 মিশকাত শরীফ ১৯৭ পৃঃ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) (বুখারী শরীফ ২য় খন্ড ৯৬৩ পৃঃ), মিশকাত শরীফ ৫৭৯ পৃঃ হযরত আনাস (রাঃ) (তিরমীযি ও বায়হাকী শরীফ), মিশকাত শরীফ।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

হযরতের স্কুল-১

হজরতের স্কুল-১ –মুহাম্মদ সৈয়দুল হক “হাসরের দিন আমি সর্বপ্রথম বলিব– ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।” শিরক শিরক বলে মাইজভাণ্ডারের প্রতি আঙ্গুল তোলা ব্যক্তিরা গাউছুল আজম মাইজভাণ্ডারির এ বাণীটি অন্তরে গেঁতে রাখুন। অঘোষিত এক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা গাউছুল আজম হজরত আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারি। সে ভার্সিটির পহেলা সবক ছিল “কবুতরের মত বাছিয়া খাও, হারাম খাইও না। নিজ সন্তানসন্ততি লইয়া আল্লাহর জিকির কর।”  গ্রামবাংলার আমজনতা সেসময় বিশ্ববিদ্যালয় বুঝত না৷ স্কুল বুঝত৷ তাই রমেশ স্কুল বলেছেন। এভাবে– “সেই স্কুলের এমনি ধারা, বিচার নাইরে জোয়ান বুড়া সিনায় সিনায় লেখাপড়া শিক্ষা দিতাছে মাস্টার ও মাহিনা ছাড়া, এলমে লাদুনি ভরা কাগজ কলম দোয়াত কালির কী দরকার আছে? গাউছুল আজম মাইজভাণ্ডারি স্কুল খুইলাছে...” রমেশ শীল হিন্দু ছিলেন। মাইজভাণ্ডারি গান লিখেছে প্রায় ৩৫০। ‘আমি তোমায় ভালোবাসি, তুমি আমাকে দেখা দাও’ টাইপের না। মানে গানগুলো কেবল গান না। এলমে শরিয়ত ও তরিকতের গভীর থেকে গভীরতর রহস্য। সেখানে নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত কোনটি নেই? যেমনটি লিখেছেন– “নামাজ রোজা কলমা আর, হজ ও জাকাত সার এই পাঁচ কাজে দাসগণে মশগুল রাখিও দয়াল ভাণ্ডারি ...

মসলকে আলা হযরত

বিষয়ঃ মসলকে আলা হযরতঃ একটি তাত্ত্বিক পর্যালোচনা। —মুহাম্মদ সৈয়দুল হক শিক্ষার্থী: জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদরাসা। ফলপ্রার্থী: ফাযিল প্রথম বর্ষ ★প্রারম্ভিকাঃ  “তমসা ঘেরা এ দুনিয়ার মানুষ দেখিলো সেদিন পথ দীনের আকাশে উদিল যেদিন ‘মসলকে আলা হযরত’ বতুলতায় ভরা এ উপমহাদেশ পেয়েছে সেদিন দিশা রবিসম সে মসলক-গুণে কেটে গেছে অমানিশা।” যাবতীয় প্রশংসা সেঁ মহীয়ান সত্ত্বা আল্লাহর জন্য, যিনি আমাদেরকে শ্রেষ্ঠ নবির শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে কবুলের পাশাপাশি শ্রেষ্ঠ মুজাদ্দিদ ইমাম আলা হযরত (রহ.)’র মসলকে কবুল করেছেন। অগুনতি দরুদ ও সালামের নজরানা সেঁ দুজাহানের বাদশা নবি মুহাম্মদ (দ.) এর পাক কদমে, যাঁর অশেষ করুণায় তাঁরই নির্ধারিত যুগের মহান দিকপাল ইমাম আহমদ রেযা খাঁন (রা.)’র মসলকের শামীয়ানায় আমরা আশ্রিত। ইসলামের সকল যুগের সকল সূর্যসন্তানদের প্রতি সশ্রদ্ধ সালামপূর্বক স্মরণ করছি যাঁর পথ-মত তথা ’মসলক’ নিয়ে লিখতে বসেছি, যুগের সে মহান সংস্কারক, আঁধারে আলোকরশ্মি, দোজকের তাপদাহে জান্নাতি পবন, অথৈ সমুদ্রে জাহাজের কাণ্ডারিতুল্য ইমাম আহমদ রেযা খাঁঁন ব্রেলভী (রা.) কে, যিনি এ পৃথিবীতে না এলে ইসলাম-সূর্য এদ্দিনে হয়ত তাঁর...

সত্যের আলোকবর্তিকা

সত্যের আলোকবর্তিকা      (শুভ জন্মদিন) যুবক হন্য হয়ে ছোটে। কখনও নগরের পথে কখনও বা বনবাদাড়ে। ছুটতে ছুটতে পা ফুলে যায়। রক্ত ঝড়ে। হুট করে বসে। জিরোই। আবার ছোটে। কখনও উথাল-পাতাল লাফায় তো কখনও ধীরস্থির শান্তভাবে একদৃষ্টে তাকিয়ে রয় হযরতের রওজার কিংবা শূন্য আকাশে। বদ্ধঘরে একাকী দিন কাটে। নাওয়াখাওয়া নাই। হঠাৎ ঘর ছেড়ে কোথায় যে হারিয়ে যায়—খোঁজে পাওয়া মুশকিল। পৌষ-মাঘের শীতেও দিনের-পর-দিন পানিতে ডুবে থাকে। গ্রীষ্মের উত্তপ্ত সূর্যের দিকে চেয়ে থাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। কারে যেন খোঁজে? কী যেন চায়? আমার আমি কই? কিংবা আমি কে? কোথা থেকে এলাম? ভেতরে কে আছে? তাঁকে জানা চাই, সাক্ষাৎ প্রয়োজন, চেনা লাগবেই। শরীরের রক্ত ছোটে, চামড়া ছেঁড়ে, জরাজীর্ণ হয়—পণ আর ছোটে না৷ হযরতের রওজায় সামা চলতো। ‘সামা’তে হালকা হয়। কোন এক অদৃষ্টের শক্তিতে শরীর দোলে উঠে। কাঁপন ধরে। কখনোসখনো সে কাঁপন লাফে গিয়ে ঠেকে। সামা শেষে যুবক আসলেন। শুরু হলো মারামারি৷ ‘যাকে পাই তাকে খাই’ নিয়মে চলছে মারধর। “নামাজ কালাম নাই? এত লাফালাফি কীসের? আবার সাজদা মারা হচ্ছে?” ভক্তকুল লে-ছোট। দৌঁড়ে কূল পায় না। ‘পড়ি কী মরি’ করে বাবাকে জানায়। বাবা...